‘পাট এখন বৈশ্বিক পণ্য’
ফরিদপুর সংবাদদাতা: এলজিআরডি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি, ফরিদপুর-৩ আসনের সাংসদ ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, পরিবেশগত ঝুঁকির বিষয়টি বিবেচনা করে সারাবিশ্বে প্যাকেটজাত পণ্য হিসেবে পলিথিন ও প্লাস্টিকের ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এজন্য বিশ্বে আবারও পাটের চাহিদা বেড়েছে। পাট এখন শুধু বাংলাদেশেরই নয়। সারাবিশ্বের পণ্য।
শনিবার বিকালে ফরিদপুরের রাজেন্দ্র কলেজ মাঠে মাসব্যাপী ব্রান্ডিং মেলার উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, সোনালী আঁশ হিসেবে আমাদের দেশের পাট সারাবিশ্বে সমাদৃত। স্বাধীনতার আগে সারা পাকিস্তানের ৭০ ভাগ বৈদেশিক মুদ্রা আসতো এই পাট থেকে। পাটের কিছুই ফেলনা নয়। পাট শাক খুবই সুস্বাদু ও পুষ্টিমানসমৃদ্ধ। পাট শাক দিয়ে ইদানিং চা-ও তৈরি করা হচ্ছে। আর পাটের সবশেষ যেই পাটখড়ি পাওয়া যায় সেটি পুড়িয়েও মূল্যবান কালি তৈরি হচ্ছে।
নিজের পরিধেয় কোর্টটিও পাটের পণ্য উল্লেখ করে ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, খুব শিগগির পাটের তৈরি শাড়িও পাওয়া যাবে। প্যাকেটিং পণ্য হিসেবে পাট এখন অপরিহার্য সারাবিশ্বে। আমাদের দেশের এই পাটই সারাবিশ্বের সেরা।
মন্তব্য
মন্তব্য করতে নিবন্ধন অথবা লগইন করুন