পরবর্তী প্রজন্মের এয়ারক্রাফট ও কগনিটিব ইলেক্ট্রনিক ওয়ারফেয়ারের পরিকল্পনা পাক-বিমানবাহিনীর
আন্তর্জাতিক ডেস্ক: সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম দিকে তথা ৭ সেপ্টেম্বর পাকিস্তান বিমান বাহিনী কামরা অ্যাভিয়েশন সিটি ইনিশিয়েটিভের অংশ হিসেবে বেশ কিছু উদ্ভাবন উপস্থাপন করেছে। অভ্যন্তরীণ অ্যারোস্পেস বিকাশ ও নির্মাণের জন্য পাকিস্তান বিমান বাহিনী কামরা সিটি উদ্যোগ গ্রহণ করেছে বলে কোয়ার এক খবরে বলা হয়েছে।
২০১৭ সালে শুরু হওয়া প্রজেক্ট আজমে দেশে উৎপাদিত পরবর্তী প্রজন্মের জঙ্গি বিমান নিশ্চিত করার উদ্যোগ। এই প্রকল্পের আওতায় ড্রোন নির্মাণের উদ্যোগও নেয়া হয়েছে।
কোয়ার খবরে বলা হয়, দুই ইঞ্জিনের জঙ্গিবিমান তৈরির পরিকল্পনাও গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানা গেছে। পাকিস্তান বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার মার্শাল মুজাহিদ আনোয়ার খান জানান, পাকিস্তান বিমান বাহিনী এক আসনের, দুই ইঞ্জিনের বিমান নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এগুলো সুপার ক্রুজিং ও লেসারভিত্তিক অস্ত্রও থাকবে।
অর্থাৎ বিমান বাহিনী লো-অবজারভেবল (এলও) ও লো রাডার ক্রস-সেকশন (আরসিএস) এয়ারফ্রেমের মতো পঞ্চম প্রজন্মের সক্ষমতাপূর্ণ বিমান নির্মাণ করতে চাচ্ছে।
আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্স প্রগ্রাম
পাকিস্তান বিমান বাহিনী আরো জানিয়েছে, তারা সম্প্রতি সেন্টার অব আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্স অ্যান্ড কম্পিউটিং প্রতিষ্ঠা করেছে কনগনিটিভ ইলেক্ট্রনিক ওয়ারফেয়ারের জন্য। তা করা হয়েছে বিপুল তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণ করার জন্য। আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্স যেকোনো সম্ভাব্য শত্রু সম্পর্কে বিপুল পরিমাণ তথ্য খুব দ্রুততার সাথে হিসাব করতে পারে।
মন্তব্য
মন্তব্য করতে নিবন্ধন অথবা লগইন করুন